Comic Story
Panel 1
একদিন, সোনা নামের একটি কাঠবিড়ালি গাছের ডালে বসে বাদাম খাচ্ছিল। তার মনটা ছিল খুব খারাপ, কারণ সে ভাবতো, জঙ্গলে তার কোনো মূল্য নেই।
Panel 2
হঠাৎ, এক বৃদ্ধ পেঁচা তার সামনে এসে বলল, “সোনা, তুমি কি নিজেকে খুব ছোট ভাবো? তোমার মধ্যেই লুকিয়ে আছে এক বিশাল ক্ষমতা।”
Panel 3
সোনা অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করলো, “আমার ক্ষমতা? কিন্তু আমি তো শুধু বাদাম খাই আর গাছে গাছে ঘুরি।” পেঁচা হেসে বলল, “সময় হলেই জানতে পারবে।”
Panel 4
পরের দিন, সোনা দেখল, জঙ্গলের গাছপালা শুকিয়ে যাচ্ছে। পশু-পাখিগুলো ভয়ে অস্থির। কী করবে, সে কিছুই বুঝতে পারছিল না।
Panel 5
তখনই, পেঁচার কথা তার মনে পড়ল। সে ছুটতে ছুটতে পেঁচার কাছে গেল এবং জানতে চাইল, কীভাবে সে জঙ্গলকে বাঁচাতে পারে।
Panel 6
পেঁচা বলল, “জঙ্গলের গভীরে লুকানো আছে এক জাদু ঝর্ণা। সেই ঝর্ণার জল ফিরিয়ে আনতেই হবে।” কিন্তু ঝর্ণাটি ছিল এক দুষ্টু राक्षসের দখলে।
Panel 7
সোনা প্রথমে ভয় পেয়েছিল, কিন্তু জঙ্গলের কথা ভেবে সে রাজি হলো। পেঁচা তাকে একটি জাদু বাদাম দিল, যা তাকে সাহস জোগাবে।
Panel 8
সোনা দীর্ঘ পথ পেরিয়ে সেই राक्षসের গুহায় পৌঁছালো। राक्षसটি ছিল বিশাল আর তার চোখগুলো জ্বলছিল রাগে।
Panel 9
সোনা জাদু বাদামটি খেলো, আর তার মনে সাহস এল। সে राक्षसটিকে বলল, “জঙ্গলকে বাঁচানোর জন্য তোমাকে এই ঝর্ণা ছেড়ে দিতে হবে।”
Panel 10
তাদের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলো। সোনা ছোট হলেও, তার সাহস ছিল অনেক বেশি। সে কৌশলে राक्षसটিকে পরাজিত করলো।
Panel 11
সোনা ঝর্ণার জল জঙ্গলে ফিরিয়ে আনলো। মুহূর্তের মধ্যে, গাছপালা আবার সবুজ হয়ে উঠল। পশু-পাখিরা আনন্দে গান গাইতে শুরু করলো।
Panel 12
সোনা বুঝতে পারল, ছোট হলেও, তার ক্ষমতা কম নয়। সে এখন জঙ্গলের রক্ষক, আর সবাই তাকে ভালোবাসে ও সম্মান করে।